মীর সারোয়ারকে ত্রিশালের ধানীখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চান নেতাকর্মীরা

মীর সারোয়ারকে ত্রিশালের ধানীখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চান নেতাকর্মীরা

ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ১নংধানীখোলা ইউনিয়নের কৃতি সন্তান ও রাজনীতিবিদ আওয়ামীলীগনেতা আলহাজ্ব মীর সারোয়ারকে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দেখতে চান ওই ইউনিয়নের তৃণমূল আ.লীগের নেতাকর্মীরা।

মীর সারোয়ার ত্রিশাল উপজেলার ১নং ধানীখোলা ইউনিয়নের সাবেক সফল রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মীর হায়দার আলীর সন্তান ও ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য মীর সালমা বেগমের ছোট ভাই।

স্থানীয় নেতৃবৃন্দ জানান, আলহাজ্ব মীর সারোয়ার তার রাজনৈতিক দুরদর্শীতা ও নিজের সাংগঠনিক দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করে যাচ্ছেন।

তার রাজনৈতিক কর্মদক্ষতা এবং দলীয় নেতা-কর্মীদের জন্য ত্যাগের কারণে তৃণমূল এর নেতাকর্মীরা সম্প্রতি ব্যাপক ভাবে দাবি তুলেছেন তাকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য। ইতিমধ্যে তিনি ইউনিয়নে রাজনৈতিক, সাংগঠনিক ও সামাজিক কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করে সুনাম অর্জন করেছেন।

আলহাজ্ব মীর সারোয়ার ছাত্রজীবন থেকেই পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে পর্যায়ক্রমে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির ধারাবাহিকতায় বর্তমানে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও জনসেবার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়েছেন। তিনি অত্যান্ত সততা ও দক্ষতার সাথে দলীয় ও সামাজিক দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

আলহাজ্ব মীর সারোয়ার বলেন, আমার রাজনীতি জনসাধারণের জন্য। প্রান্তিক পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মীসহ সকল স্তরের মানুষের জন্যই আমি রাজনীতি করি। অতীতেও দলীয় নেতাকর্মীদের বিপদ-আপদে পাশে ছিলাম, এখনো আছি, ইনশা আল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকার অঙ্গীকার করছি।

আওয়ামী লীগের দলীয় দায়িত্বের বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারনী মহল যদি মনে করেন তাহলে আমাকে দায়িত্ব দিবেন। তবে দায়িত্ব বড় কথা নয় আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে ও একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করি।

তিনি আগামী দিনগুলোতে সকলের দোয়া কামনা করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *