সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস

আমিনুল ইসলাম হিরোঃ সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার হাটবাজারে দ্রব্যমূল্য সামগ্রী অসহনীয়ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় কাজিপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষগুলো অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বর্তমানে কাজিপুর উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে দ্রব্যগুলোর বাজার মূল্য নিম্নে দেয়া হলো। সয়াবিন তৈল প্রতি লিটার ২০০ টাকা, মুশুরের ডাল প্রকার ভেদে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি বুট ৯০ টাকা কেজি, খেসারীর ডাল ৭০ টাকা কেজি, আটা ৫০ টাকা কেজি, ময়দা ৪৫ টাকা কেজি, গরুর গোশত ৭০০ টাকা কেজি, ছাগলের গোশত ৯০০ টাকা কেজি, মহিষের গোশত ৭০০ টাকা কেজি, বয়লার মুরগির গোশত ২৬০ টাকা কেজি, সোনালী মুরগীর গোশত ৩২০ টাকা কেজি, রুইমাছ ৩০০ টাকা কেজি, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা কেজি, আকলা মাছ ২০০ টাকা কেজি, ভাগনা মাছ ২৪০ টাকা কেজি, মাগুর মাছ ৫০০ টাকা (কেজি,সিংমাছ মানভেদে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি, ছোট মাছ ৬০০ টাকা কেজি, কই মাছ ৩০০ টাকা কেজি, পুটি মাছ ৪০০ টাকা কেজি, তেলাপিয়া মাছ ১৫০ টাকা কেজি, টেংরা (মাছ ৬০০ টাকা কেজি, ইলিশ মাছ ১০০০ টাকা কেজি, টাকি মাছ ৩০০
টাকা কেজি।

অন্যদিকে তরী তরকারির মূল্য অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, দেশি পেয়াজ ১০০ টাকা কেজি, ইন্ডিয়ান পেয়াজ ৮০ টাকা কেজি, বেগুন ৬০ টাকা কেজি, রসুন ২৪০ টাকা কেজি, আদা ২৪০ টাকা কেজি, গোল আলু ৫৫ টাকা কেজি, পোটল ৪০ টাকা কেজি, ভেন্ডি ৩০ টাকা কেজি, কচু প্রতিটা ১৫/২০ টাকা, কচুর লতি প্রতি মুঠা ৫০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ২৪০ টাকা কেজি, শুকনা মরিচ ৫০০ টাকা কেজি। এছাড়া বিভিন্ন শাকসবজির দাম অস্বাভাবিক পর্যায়ে বৃদ্ধি পেয়েছে।

এছাড়া জিরা ১০০০ টাকা কেজি, সাদা এলাচি ১৫০০ টাকা কেজি, বড় এলাচি ১২০০ টাকা কেজি, সজের গুঁড়া ৩০০ টাকা কেজি, হলুদের গুঁড়া ২৫০ টাকা কেজি, কালো জিরা ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফলে তা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ব্যাপারে তরকারি ব্যবসায়ী মো: ইউনুস আলীকে ও মুদি ব্যবসায়ী সন্তেষ আলীকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান, মোকামে দাম বেশি আমাদের কিছুই করার নেই ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *